মাটিতে আর্দ্রতা বেশি থাকলে এ রোগ দেখা যায় ও দ্রুত বিস্তার লাভ করে।
এ জীবাণু মাটিতে ও গাছের অবশিষ্ঠাংশে অনেকদিন বেঁচে থাকে।
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
যেন মাটির সংস্পর্শে না আসে সেজন্য ফলের নিচে খড় বা পলিথিন বিছিয়ে দেয়া।
সুষম সার ব্যবহার করা।
প্রথম বার লক্ষণ দেখা যেতেই ব্যবস্থা নিন।
ক্ষেত থেকে আক্রান্ত ফল তুলে ফেলা।
পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা করা।
ফসলের পরিত্যাক্ত অংশ ধ্বংস করা।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
রোগের আক্রমণ বেশি হলে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন- এইমকোজিম ২০ গ্রাম) প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে ১২-১৫ দিন পর পর ২-৩ বার ভালভাবে স্প্রে করতে হবে।