অতিরিক্তআর্দ্রতা ও জমিরউর্বরতাএইরোগবৃদ্ধিরপক্ষেঅনুকূল।
ধানের দুধ অবস্থার পর থেকে ধান পাকার আগ পর্যন্ত যে কোনো সময় এ রোগটি দেখা যায়।
ধানের ফুল আসার সময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাত এবং জমিতে মাত্রাতিরিক্ত ইউরিয়া সারের ব্যবহার করলে রোগের প্রকোপ বেশি হয়।
আক্রান্ত ফসলের নমুনা
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
আক্রান্ত গাছ বা শীষ তুলে ফেলা এ রোগ দমনের সবচেয়ে ভাল উপায়।
বীজ শোধন দ্বারাও এ রোগ দমন করা যায়।
সুস্থ গাছ হতে বীজ সংগ্রহ করে পরবর্তী মৌসুমে বপন করেও এ রোগ দমন করা যায়।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
গাছের চারা অবস্থায় রোগ প্রতিরোধের জন্য- এমকোজিম ৫০ ডব্লিউ পি ১০ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ২০০গ্রাম।
রোগ দেখা দিলে- এসিবিন ২৮ এস সি ১০ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ২০০ মিলি।