অনুর্বর জমিতে এই রোগ বেশি হয়। মাটিতে নাইট্রোজেন কম এবং ফসফরাস বেশি থাকলে গাছে এই রোগ সহজেই সংক্রমণ হয়।
পাতায় রোগ সংক্রমণের জন্য ৮৯% আপেক্ষিক আর্দ্রতা (relative humidity) ও ২৫° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা খুবই উপযোগি।
ধানের জমি শুকিয়ে আসলে অথবা মাটিতে জলীয় ভাগ কমে আসলে রোগের প্রকোপ বেশি হয়।
আক্রান্ত ফসলের নমুনা
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
বীজতলা বা জমিতে পরিমিত সেচ দেয়া।
জমিতে পর্যাপ্ত পরিমানে নাইট্রোজেন ও পটাশ সার ব্যবহার করা।
পরিমানমতো ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করলে এ রোগ আর বাড়তে পারেনা।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
গাছের চারা অবস্থায় রোগ প্রতিরোধের জন্য- এমকোজিম ৫০ ডব্লিউ পি ১০ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ২০০গ্রাম।
রোগ দেখা দিলে- কন্জা প্লাস ১০ এস সি ৫ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ১০০ মিলি।
আক্রমণ বেশি হলে- ডিফার ৩০০ ই সি ৭.৫ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ১৫০ মিলি।