যে সমস্ত অঞ্চলে শুধু শুষ্ক ও বর্ষা মৌসুম বিদ্যমান, সে সব অঞ্চলে বর্ষা মৌসুমের আগাম ধান ক্ষতি এড়িয়ে যেতে পারে।
বর্ষা মৌসুমের শেষের দিকে রোপণ করলে সমূহ ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে, যে সমস্ত ক্ষেতে প্রায় সব সময়ই দাঁড়ানো পানি থাকে সে সব ক্ষেতেই এই পোকা বেশি আক্রমণ করে।
আক্রান্ত ফসলের নমুনা
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
আলোরফাঁদেরসাহায্যেপূর্ণবয়স্কগলমাছিধরেধ্বংসকরা।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
শতকরা ৫ ভাগ পিঁয়াজ পাতার মত হয়ে গেলে রাজধান ১০ জি বিঘা প্রতি ২.২৪ কেজি ব্যবহার করে গলমাছি দমন করা হয়। একর প্রতি মাত্রা ৬.৮ কেজি।
অথবা সিডিয়াল ৫ জি বিঘা প্রতি ১.৩ কেজি প্রয়োগ করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ৪ কেজি।
এছাড়া পোকার আক্রমণ প্রতিরোধ করতে আক্রমণের পূর্বে- থায়োসাইড ৭৫ ডব্লিউ ডি জি ১.৫ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। বিঘা প্রতি মাত্রা ১০ গ্রাম।