এ রোগের ছত্রাক জীবাণু মাটিতে থাকে এবং এটি বীজবাহিত রোগ।
আক্রান্ত ফসলের নমুনা
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
এ রোগ দেখা দিলে বীজতলা পানিতে ডুবিয়ে রাখলে বা প্লাবন সেচ দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
স্বল্প গভীরতায় বীজ বপন করা।
বপনের আগে বীজ শোধন করা।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
গাছের চারা অবস্থায় রোগ প্রতিরোধের জন্য- এমকোজিম ৫০ ডব্লিউ পি ১০ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ২০০গ্রাম।
রোগ দেখা দিলে- প্রাউড ২৫ ই সি ২০ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ৪০০ মিলি।
অথবা কন্জা প্লাস ১০ এস সি ৫ মিলি প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ১০০ মিলি।