আর্দ্র ও ঠান্ডা আবহাওয়ায় (২০° সেঃ) এ রোগ বেশি বিস্তার লাভ করে।
বেশি পরিমানে নাইট্রোজেন সার ব্যবহার করলে।
বছরের ফাল্গুনের শেষ-চৈত্রের শুরুতে এ রোগের আক্রমণ শুরু হয়ে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে, তবে জ্যৈষ্ঠের শেষ-আষাঢ়ের শুরুতে কিছুটা কমলেও আবার ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে এবং কার্তিক-আগ্রহায়ণ মাসে তীব্রতর হয়ে তারপর কমতে থাকে।
আক্রান্ত ফসলের নমুনা
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
বীজশোধন করা।
জমি আগাছামুক্ত রাখা।
পরিমিত ইউরিয়া সার ব্যবহার করা।
কিছু দিনের জন্য জমি শুকিয়ে ফেলা।
খড় কুটা জমিতে পুড়িয়ে ফেলা।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
গাছের চারা অবস্থায় রোগ প্রতিরোধের জন্য- এমকোজিম ৫০ ডব্লিউ পি ১০ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ২০০গ্রাম।
সালফক্স ৮০ ডব্লিউ ডি জি ৪০ গ্রাম ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পরপর আক্রমণের শুরু থেকে মোট ২-৩ বার প্রয়োগ করুন। বিঘা প্রতি ১ কেজি এবং একর প্রতি মাত্রা ৩ কেজি।