এই রোগের জীবাণু গাছের ঢালে টিকে থাকে এবং অনুকূল পরিবেশ পেলে সক্রিয় হয়ে আক্রমণ করে।
এই জীবাণু বাতাসের মাধ্যমে এক গাছ থেকে অন্য গাছে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
বর্ষা মৌসুম এই রোগ বিকাশের অনুকূল।
জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
আক্রান্ত ফল, পাতা ও ডগা ছাঁটাই করে ধ্বংস করুন।
গাছের নিচে পড়া ফল, পাতা সংগ্রহ করে পুড়ে ফেলুন।
সুষম সার প্রয়োগ করা এবং খরার মৌসুমে পরিমিত সেচ দিন।
রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
চারা রোপণের ২০-২৫ দিনের মধ্যেই- ১ম বার এবং গাছে ফুল আসলে ২য় বার- এমকোজিম ৫০ ডব্লিউপি ১০ গ্রামপ্রতি ১০ লিটারপানিতেমিশিয়েসম্পূর্ণগাছেভালভাবেস্প্রেকরতেহবে।
ফলমটরদানারমতআকারেরহলে- নেমিসপোর ৮০ ডব্লিউপি৪৫গ্রামপ্রতি ১০ লিটারপানিতেমিশিয়েসম্পূর্ণগাছেভালভাবেস্প্রেকরতেহবে।
অথবাপ্রাউড ২৫ ই সি ১০ মিলিপ্রতি ১০ লিটারপানিতেমিশিয়েসম্পূর্ণগাছেভালভাবেস্প্রেকরতেহবে।